বৃহস্পতিবার, ২০ এপ্রিল, ২০১৭

►কে এই বুবলী,জানুন তার আসল পরিচয় Biography of Shobnom Bubly Reporter S...


►অভিনয় ছাড়লেন নুসরাত ফারিয়া,কিন্তু কেন Nusrat Faria Mazhar Reporter Su...



বাংলাদেশের হালের জনপ্রিয় অভিনেত্রী নুসরাত ফারিয়া পড়াশোনার জন্য সাময়িকভাবে অভিনয় থেকে বিরতি নিয়েছেন। ব্রিটিশ স্কুল অব ল থেকে আইন বিষয়ে চূড়ান্ত পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করবেন তিনি। আগামী ১০ মে পরীক্ষা শুরু হবে। এজন্য আপাতত নায়িকা নতুন কোনো কাজ করছেন না। নিজেকে পুরোপুরি ডুবিয়ে দিয়েছেন পড়াশোনায়। পড়াশোনা নিয়ে ফারিয়া বললেন, ‘আমি সবার আগে পড়াশোনাকে গুরুত্ব দেই। কারণ এর ভাগ কেউ নিতে পারে না।’



মঙ্গলবার, ১৮ এপ্রিল, ২০১৭

Biography of Mousumi

►কেমন আছেন পপি, কেমন কাটছে পপির জীবন এখন Sadika Parvin Popy Reporter Su...

‘ম্লান আলোকে ফুটলি কেন গোলক-চাঁপার ফুল, ভূষণহীনা বনদেবী কার হ’রি তুই দুল, হার হ’বি কার কবরীতে, সন্ধ্যারানী দূর নিভৃতে, বসে আছে অভিমানে ছড়িয়ে এলোচুল।’ কবি নজরুল ইসলামের এ কথাগুলোর সঙ্গে দেশীয় চলচ্চিত্রের এক সময়ের শীর্ষ অভিনেত্রী সাদিকা পারভীন পপি কি নিজের সেলুলয়েড জীবনের মিল খুঁজে পান? বেশ কয়েক বছর ধরেই পপি যেন নিজেকেই নিজে খুঁজে ফিরছেন। নেই তেমন কোনো বড় খবরেও!

►কেমন আছেন পপি, কেমন কাটছে পপির জীবন এখন Sadika Parvin Popy Reporter Su...

‘ম্লান আলোকে ফুটলি কেন গোলক-চাঁপার ফুল, ভূষণহীনা বনদেবী কার হ’রি তুই দুল, হার হ’বি কার কবরীতে, সন্ধ্যারানী দূর নিভৃতে, বসে আছে অভিমানে ছড়িয়ে এলোচুল।’ কবি নজরুল ইসলামের এ কথাগুলোর সঙ্গে দেশীয় চলচ্চিত্রের এক সময়ের শীর্ষ অভিনেত্রী সাদিকা পারভীন পপি কি নিজের সেলুলয়েড জীবনের মিল খুঁজে পান? বেশ কয়েক বছর ধরেই পপি যেন নিজেকেই নিজে খুঁজে ফিরছেন। নেই তেমন কোনো বড় খবরেও!

রবিবার, ১৬ এপ্রিল, ২০১৭

►কেমন আছেন সালমান শাহ’র স্ত্রী সামিরা জানলে অবাক হবেন Salman Shah Wife ...

মাত্র চার বছরের চলচ্চিত্র জীবন সালমান শাহ’র। করেছিলেন ২৭টি ছবি। বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে নব্বইয়ের দশকের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ও সুদর্শন নায়কের নাম সালমান শাহ। মৃত্যুর আগে ও পরে সবগুলো ছবিই সুপারহিট। আজও কাঁদে সালমান ভক্তের প্রাণ। আজও স্মৃতি হাতরে বেড়ান সালমান যুুগের মানুষরা, চলচ্চিত্রের কথা বলতে গিয়ে।
নিয়তির পরিহাস! রহস্যজনক এক মৃত্যুর মধ্য দিয়ে পতন হলো সালমান নামের ধূমকেতুর। তবে একটুও ম্লান হয়নি তার আলোর। আজও ঢাকাই ছবিতে রোমান্টিক, সফল নায়কদের উদাহরণ সালমান। আজও যুবকরা সালমানের ভঙ্গিতে প্রিয়ার উদ্দেেশ্যে গেয়ে ওঠেন রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহর গান- ‌‘ভালো আছি ভালো থেকো, আকাশের ঠিকানায় চিঠি লিখো….’।
সালমান শাহ নেই ২০ বছর হয়ে গেছে। গঙ্গার অনেক জল গড়িয়েছে স্মৃতির মহাকাল ছুঁয়ে। সালমান ভক্তদের আগ্রহের শেষ নেই তার জীবনী ও তার সঙ্গে জড়িত প্রতিটি বিষয়ের প্রতি। আরও মজার ব্যাপার, সালমান যুগের না হয়েও এ প্রজন্মের সিনেমাপ্রেমীরাও সালমানকে মানেন নায়কের আদর্শ হিসেবে। দেশের বিভিন্ন হলে সালমানের পুরনো ছবিগুলো মুক্তি পেলে দর্শক উপস্থিতি তারই প্রমাণ দেয়।
সালমান শাহ’র জীবনের গুরুত্বপূর্ণ এক অধ্যায় তার স্ত্রী সামিরা। রহস্যময়ী এই নারীও সালমানের মতোই গেঁথে আছেন বাংলাদেশি সিনেমাপ্রেমীদের মনে; ভালো-মন্দ অনুভূতির মিশ্রণে।
অনেকেই জানতে চান কী করেন, কেমন আছেন সালমানের স্ত্রী সামিরা? ফেসবুকে চলচ্চিত্র বিষয়ক আইডি ও পেজে সালমান ভক্তরা সালমান ও সামিরাকে নিয়ে নানা স্ট্যাটাস ও ছবি পোস্ট করেন। সেসব পোস্টে দাবি করা হয়, ঢালিউডের শাহরুখ-গৌরী হতে পারতেন সালমান-সামিরা। কেউ কেউ সামিরার প্রতি ক্ষোভও প্রকাশ করেন।
এদিকে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সালমান শাহ’র স্ত্রী সামিরা হক এখন থাইল্যান্ড প্রবাসী। সালমানের মৃত্যুর কয়েক বছর পরই তিনি বিয়ে করেছিলেন মুস্তাক ওয়াইজ নামে এক ব্যবসায়ীকে। তাকে নিয়ে থাইল্যান্ডে পেতেছেন নতুন সংসার। বেশ সুখেই আছেন তিনি জৌলুসের জীবন নিয়ে। সেই সংসারে তিন সন্তানের জননী সামিরা। বড় ছেলে ও ছোট দুই মেয়ে।
সেখানে সামিরার ছোট দুই বোন ফাহরিয়া হক ও হুনায়জা শেখ তাদের স্বামী সন্তান নিয়ে বাস করেন।
জানা গেছে, বাংলাদেশে খুব একটা আসেন না। আসলেও এড়িয়ে চলেন মিডিয়া বা কোলাহল। একান্তই নিকটাত্মীয়দের সঙ্গে দেখা করেন। সালমানের মৃত্যুর পর থেকেই নিজেকে সবকিছুর আড়ালে নিয়ে যান তিনি।
গেল বছরের ১৯ সেপ্টেম্বর সামিরার বাবা শফিকুল হক হীরা বেশ কিছু গণমাধ্যমে জানিয়েছিলেন, ‘সালমানের মৃত্যুতে আর সবার মতোই আঘাত পেয়েছিল সামিরা। সবাই নায়ক হারানোর ব্যথায় কেঁদেছিল। আর আমার মেয়ে কেঁদেছিল বিধবা হওয়ার যন্ত্রণায়। সেই কষ্ট কেউ বোঝার আগেই তাকে নিয়ে নানা রকম অপবাদ ছড়ানো হলো। যাক, সবার দোয়ায় সামিরা এখন ভালো আছে। স্বামী-সন্তান নিয়ে তার সুখের সংসার।’
সেই মন্তব্যে সামিরার বাবা আরও জানিয়েছেন চমকপ্রদ এক তথ্য। সালমানের মৃত্যুদিনে নাকি কারও সঙ্গেই কোনো কথা বলেন না সামিরা। নিজের মতো করে চুপাচাপ থাকেন। সালমানের মৃত্যু তিনিও মেনে নিতে পারেননি। মানতে পারেন না ‘সালমানের সাবেক স্ত্রী’ শব্দটিও।
এদিকে সালমানের মা নীলা চৌধুরী সালমানের মৃত্যুর জন্য সামিরাকে দায়ী করে একটি হত্যা মামলা করেছিলেন। তাই সালমানের পরিবারের সঙ্গে কোনো রকম যোগাযোগ করেন না সামিরা।
সোহানুর রহমান সোহানের হাত ধরে ‘কেয়ামত থেকে কেয়ামত’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে চলচ্চিত্র জগতে পদার্পণ করা সালমান শাহ মাত্র ২১ বছর বয়সে তার মা নীলা চৌধুরীর ঘনিষ্ঠ বান্ধবীর মেয়ে সামিরাকে বিয়ে করেন। সেই সময় আলোচিত দম্পতি ছিলেন সালমান-সামিরা।
সামিরার বাবা জাতীয় দলের সাবেক উইকেটকিপার-অধিনায়ক শফিকুল হক হীরা এবং মা থাইল্যান্ডের নাগরিক চট্টগ্রামের বিউটিপার্লার ব্যবসায়ী লুসি।

►কেমন আছেন সালমান শাহ’র স্ত্রী সামিরা জানলে অবাক হবেন Salman Shah Wife ...

মাত্র চার বছরের চলচ্চিত্র জীবন সালমান শাহ’র। করেছিলেন ২৭টি ছবি। বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে নব্বইয়ের দশকের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ও সুদর্শন নায়কের নাম সালমান শাহ। মৃত্যুর আগে ও পরে সবগুলো ছবিই সুপারহিট। আজও কাঁদে সালমান ভক্তের প্রাণ। আজও স্মৃতি হাতরে বেড়ান সালমান যুুগের মানুষরা, চলচ্চিত্রের কথা বলতে গিয়ে।
নিয়তির পরিহাস! রহস্যজনক এক মৃত্যুর মধ্য দিয়ে পতন হলো সালমান নামের ধূমকেতুর। তবে একটুও ম্লান হয়নি তার আলোর। আজও ঢাকাই ছবিতে রোমান্টিক, সফল নায়কদের উদাহরণ সালমান। আজও যুবকরা সালমানের ভঙ্গিতে প্রিয়ার উদ্দেেশ্যে গেয়ে ওঠেন রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহর গান- ‌‘ভালো আছি ভালো থেকো, আকাশের ঠিকানায় চিঠি লিখো….’।
সালমান শাহ নেই ২০ বছর হয়ে গেছে। গঙ্গার অনেক জল গড়িয়েছে স্মৃতির মহাকাল ছুঁয়ে। সালমান ভক্তদের আগ্রহের শেষ নেই তার জীবনী ও তার সঙ্গে জড়িত প্রতিটি বিষয়ের প্রতি। আরও মজার ব্যাপার, সালমান যুগের না হয়েও এ প্রজন্মের সিনেমাপ্রেমীরাও সালমানকে মানেন নায়কের আদর্শ হিসেবে। দেশের বিভিন্ন হলে সালমানের পুরনো ছবিগুলো মুক্তি পেলে দর্শক উপস্থিতি তারই প্রমাণ দেয়।
সালমান শাহ’র জীবনের গুরুত্বপূর্ণ এক অধ্যায় তার স্ত্রী সামিরা। রহস্যময়ী এই নারীও সালমানের মতোই গেঁথে আছেন বাংলাদেশি সিনেমাপ্রেমীদের মনে; ভালো-মন্দ অনুভূতির মিশ্রণে।
অনেকেই জানতে চান কী করেন, কেমন আছেন সালমানের স্ত্রী সামিরা? ফেসবুকে চলচ্চিত্র বিষয়ক আইডি ও পেজে সালমান ভক্তরা সালমান ও সামিরাকে নিয়ে নানা স্ট্যাটাস ও ছবি পোস্ট করেন। সেসব পোস্টে দাবি করা হয়, ঢালিউডের শাহরুখ-গৌরী হতে পারতেন সালমান-সামিরা। কেউ কেউ সামিরার প্রতি ক্ষোভও প্রকাশ করেন।
এদিকে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সালমান শাহ’র স্ত্রী সামিরা হক এখন থাইল্যান্ড প্রবাসী। সালমানের মৃত্যুর কয়েক বছর পরই তিনি বিয়ে করেছিলেন মুস্তাক ওয়াইজ নামে এক ব্যবসায়ীকে। তাকে নিয়ে থাইল্যান্ডে পেতেছেন নতুন সংসার। বেশ সুখেই আছেন তিনি জৌলুসের জীবন নিয়ে। সেই সংসারে তিন সন্তানের জননী সামিরা। বড় ছেলে ও ছোট দুই মেয়ে।
সেখানে সামিরার ছোট দুই বোন ফাহরিয়া হক ও হুনায়জা শেখ তাদের স্বামী সন্তান নিয়ে বাস করেন।
জানা গেছে, বাংলাদেশে খুব একটা আসেন না। আসলেও এড়িয়ে চলেন মিডিয়া বা কোলাহল। একান্তই নিকটাত্মীয়দের সঙ্গে দেখা করেন। সালমানের মৃত্যুর পর থেকেই নিজেকে সবকিছুর আড়ালে নিয়ে যান তিনি।
গেল বছরের ১৯ সেপ্টেম্বর সামিরার বাবা শফিকুল হক হীরা বেশ কিছু গণমাধ্যমে জানিয়েছিলেন, ‘সালমানের মৃত্যুতে আর সবার মতোই আঘাত পেয়েছিল সামিরা। সবাই নায়ক হারানোর ব্যথায় কেঁদেছিল। আর আমার মেয়ে কেঁদেছিল বিধবা হওয়ার যন্ত্রণায়। সেই কষ্ট কেউ বোঝার আগেই তাকে নিয়ে নানা রকম অপবাদ ছড়ানো হলো। যাক, সবার দোয়ায় সামিরা এখন ভালো আছে। স্বামী-সন্তান নিয়ে তার সুখের সংসার।’
সেই মন্তব্যে সামিরার বাবা আরও জানিয়েছেন চমকপ্রদ এক তথ্য। সালমানের মৃত্যুদিনে নাকি কারও সঙ্গেই কোনো কথা বলেন না সামিরা। নিজের মতো করে চুপাচাপ থাকেন। সালমানের মৃত্যু তিনিও মেনে নিতে পারেননি। মানতে পারেন না ‘সালমানের সাবেক স্ত্রী’ শব্দটিও।
এদিকে সালমানের মা নীলা চৌধুরী সালমানের মৃত্যুর জন্য সামিরাকে দায়ী করে একটি হত্যা মামলা করেছিলেন। তাই সালমানের পরিবারের সঙ্গে কোনো রকম যোগাযোগ করেন না সামিরা।
সোহানুর রহমান সোহানের হাত ধরে ‘কেয়ামত থেকে কেয়ামত’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে চলচ্চিত্র জগতে পদার্পণ করা সালমান শাহ মাত্র ২১ বছর বয়সে তার মা নীলা চৌধুরীর ঘনিষ্ঠ বান্ধবীর মেয়ে সামিরাকে বিয়ে করেন। সেই সময় আলোচিত দম্পতি ছিলেন সালমান-সামিরা।
সামিরার বাবা জাতীয় দলের সাবেক উইকেটকিপার-অধিনায়ক শফিকুল হক হীরা এবং মা থাইল্যান্ডের নাগরিক চট্টগ্রামের বিউটিপার্লার ব্যবসায়ী লুসি।

►কেমন আছেন সালমান শাহ’র স্ত্রী সামিরা জানলে অবাক হবেন Salman Shah Wife ...

মাত্র চার বছরের চলচ্চিত্র জীবন সালমান শাহ’র। করেছিলেন ২৭টি ছবি। বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে নব্বইয়ের দশকের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ও সুদর্শন নায়কের নাম সালমান শাহ। মৃত্যুর আগে ও পরে সবগুলো ছবিই সুপারহিট। আজও কাঁদে সালমান ভক্তের প্রাণ। আজও স্মৃতি হাতরে বেড়ান সালমান যুুগের মানুষরা, চলচ্চিত্রের কথা বলতে গিয়ে।
নিয়তির পরিহাস! রহস্যজনক এক মৃত্যুর মধ্য দিয়ে পতন হলো সালমান নামের ধূমকেতুর। তবে একটুও ম্লান হয়নি তার আলোর। আজও ঢাকাই ছবিতে রোমান্টিক, সফল নায়কদের উদাহরণ সালমান। আজও যুবকরা সালমানের ভঙ্গিতে প্রিয়ার উদ্দেেশ্যে গেয়ে ওঠেন রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহর গান- ‌‘ভালো আছি ভালো থেকো, আকাশের ঠিকানায় চিঠি লিখো….’।
সালমান শাহ নেই ২০ বছর হয়ে গেছে। গঙ্গার অনেক জল গড়িয়েছে স্মৃতির মহাকাল ছুঁয়ে। সালমান ভক্তদের আগ্রহের শেষ নেই তার জীবনী ও তার সঙ্গে জড়িত প্রতিটি বিষয়ের প্রতি। আরও মজার ব্যাপার, সালমান যুগের না হয়েও এ প্রজন্মের সিনেমাপ্রেমীরাও সালমানকে মানেন নায়কের আদর্শ হিসেবে। দেশের বিভিন্ন হলে সালমানের পুরনো ছবিগুলো মুক্তি পেলে দর্শক উপস্থিতি তারই প্রমাণ দেয়।
সালমান শাহ’র জীবনের গুরুত্বপূর্ণ এক অধ্যায় তার স্ত্রী সামিরা। রহস্যময়ী এই নারীও সালমানের মতোই গেঁথে আছেন বাংলাদেশি সিনেমাপ্রেমীদের মনে; ভালো-মন্দ অনুভূতির মিশ্রণে।
অনেকেই জানতে চান কী করেন, কেমন আছেন সালমানের স্ত্রী সামিরা? ফেসবুকে চলচ্চিত্র বিষয়ক আইডি ও পেজে সালমান ভক্তরা সালমান ও সামিরাকে নিয়ে নানা স্ট্যাটাস ও ছবি পোস্ট করেন। সেসব পোস্টে দাবি করা হয়, ঢালিউডের শাহরুখ-গৌরী হতে পারতেন সালমান-সামিরা। কেউ কেউ সামিরার প্রতি ক্ষোভও প্রকাশ করেন।
এদিকে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সালমান শাহ’র স্ত্রী সামিরা হক এখন থাইল্যান্ড প্রবাসী। সালমানের মৃত্যুর কয়েক বছর পরই তিনি বিয়ে করেছিলেন মুস্তাক ওয়াইজ নামে এক ব্যবসায়ীকে। তাকে নিয়ে থাইল্যান্ডে পেতেছেন নতুন সংসার। বেশ সুখেই আছেন তিনি জৌলুসের জীবন নিয়ে। সেই সংসারে তিন সন্তানের জননী সামিরা। বড় ছেলে ও ছোট দুই মেয়ে।
সেখানে সামিরার ছোট দুই বোন ফাহরিয়া হক ও হুনায়জা শেখ তাদের স্বামী সন্তান নিয়ে বাস করেন।
জানা গেছে, বাংলাদেশে খুব একটা আসেন না। আসলেও এড়িয়ে চলেন মিডিয়া বা কোলাহল। একান্তই নিকটাত্মীয়দের সঙ্গে দেখা করেন। সালমানের মৃত্যুর পর থেকেই নিজেকে সবকিছুর আড়ালে নিয়ে যান তিনি।
গেল বছরের ১৯ সেপ্টেম্বর সামিরার বাবা শফিকুল হক হীরা বেশ কিছু গণমাধ্যমে জানিয়েছিলেন, ‘সালমানের মৃত্যুতে আর সবার মতোই আঘাত পেয়েছিল সামিরা। সবাই নায়ক হারানোর ব্যথায় কেঁদেছিল। আর আমার মেয়ে কেঁদেছিল বিধবা হওয়ার যন্ত্রণায়। সেই কষ্ট কেউ বোঝার আগেই তাকে নিয়ে নানা রকম অপবাদ ছড়ানো হলো। যাক, সবার দোয়ায় সামিরা এখন ভালো আছে। স্বামী-সন্তান নিয়ে তার সুখের সংসার।’
সেই মন্তব্যে সামিরার বাবা আরও জানিয়েছেন চমকপ্রদ এক তথ্য। সালমানের মৃত্যুদিনে নাকি কারও সঙ্গেই কোনো কথা বলেন না সামিরা। নিজের মতো করে চুপাচাপ থাকেন। সালমানের মৃত্যু তিনিও মেনে নিতে পারেননি। মানতে পারেন না ‘সালমানের সাবেক স্ত্রী’ শব্দটিও।
এদিকে সালমানের মা নীলা চৌধুরী সালমানের মৃত্যুর জন্য সামিরাকে দায়ী করে একটি হত্যা মামলা করেছিলেন। তাই সালমানের পরিবারের সঙ্গে কোনো রকম যোগাযোগ করেন না সামিরা।
সোহানুর রহমান সোহানের হাত ধরে ‘কেয়ামত থেকে কেয়ামত’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে চলচ্চিত্র জগতে পদার্পণ করা সালমান শাহ মাত্র ২১ বছর বয়সে তার মা নীলা চৌধুরীর ঘনিষ্ঠ বান্ধবীর মেয়ে সামিরাকে বিয়ে করেন। সেই সময় আলোচিত দম্পতি ছিলেন সালমান-সামিরা।
সামিরার বাবা জাতীয় দলের সাবেক উইকেটকিপার-অধিনায়ক শফিকুল হক হীরা এবং মা থাইল্যান্ডের নাগরিক চট্টগ্রামের বিউটিপার্লার ব্যবসায়ী লুসি।

►কেমন আছেন সালমান শাহ’র স্ত্রী সামিরা জানলে অবাক হবেন Salman Shah Wife ...

মাত্র চার বছরের চলচ্চিত্র জীবন সালমান শাহ’র। করেছিলেন ২৭টি ছবি। বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে নব্বইয়ের দশকের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ও সুদর্শন নায়কের নাম সালমান শাহ। মৃত্যুর আগে ও পরে সবগুলো ছবিই সুপারহিট। আজও কাঁদে সালমান ভক্তের প্রাণ। আজও স্মৃতি হাতরে বেড়ান সালমান যুুগের মানুষরা, চলচ্চিত্রের কথা বলতে গিয়ে।
নিয়তির পরিহাস! রহস্যজনক এক মৃত্যুর মধ্য দিয়ে পতন হলো সালমান নামের ধূমকেতুর। তবে একটুও ম্লান হয়নি তার আলোর। আজও ঢাকাই ছবিতে রোমান্টিক, সফল নায়কদের উদাহরণ সালমান। আজও যুবকরা সালমানের ভঙ্গিতে প্রিয়ার উদ্দেেশ্যে গেয়ে ওঠেন রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহর গান- ‌‘ভালো আছি ভালো থেকো, আকাশের ঠিকানায় চিঠি লিখো….’।
সালমান শাহ নেই ২০ বছর হয়ে গেছে। গঙ্গার অনেক জল গড়িয়েছে স্মৃতির মহাকাল ছুঁয়ে। সালমান ভক্তদের আগ্রহের শেষ নেই তার জীবনী ও তার সঙ্গে জড়িত প্রতিটি বিষয়ের প্রতি। আরও মজার ব্যাপার, সালমান যুগের না হয়েও এ প্রজন্মের সিনেমাপ্রেমীরাও সালমানকে মানেন নায়কের আদর্শ হিসেবে। দেশের বিভিন্ন হলে সালমানের পুরনো ছবিগুলো মুক্তি পেলে দর্শক উপস্থিতি তারই প্রমাণ দেয়।
সালমান শাহ’র জীবনের গুরুত্বপূর্ণ এক অধ্যায় তার স্ত্রী সামিরা। রহস্যময়ী এই নারীও সালমানের মতোই গেঁথে আছেন বাংলাদেশি সিনেমাপ্রেমীদের মনে; ভালো-মন্দ অনুভূতির মিশ্রণে।
অনেকেই জানতে চান কী করেন, কেমন আছেন সালমানের স্ত্রী সামিরা? ফেসবুকে চলচ্চিত্র বিষয়ক আইডি ও পেজে সালমান ভক্তরা সালমান ও সামিরাকে নিয়ে নানা স্ট্যাটাস ও ছবি পোস্ট করেন। সেসব পোস্টে দাবি করা হয়, ঢালিউডের শাহরুখ-গৌরী হতে পারতেন সালমান-সামিরা। কেউ কেউ সামিরার প্রতি ক্ষোভও প্রকাশ করেন।
এদিকে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সালমান শাহ’র স্ত্রী সামিরা হক এখন থাইল্যান্ড প্রবাসী। সালমানের মৃত্যুর কয়েক বছর পরই তিনি বিয়ে করেছিলেন মুস্তাক ওয়াইজ নামে এক ব্যবসায়ীকে। তাকে নিয়ে থাইল্যান্ডে পেতেছেন নতুন সংসার। বেশ সুখেই আছেন তিনি জৌলুসের জীবন নিয়ে। সেই সংসারে তিন সন্তানের জননী সামিরা। বড় ছেলে ও ছোট দুই মেয়ে।
সেখানে সামিরার ছোট দুই বোন ফাহরিয়া হক ও হুনায়জা শেখ তাদের স্বামী সন্তান নিয়ে বাস করেন।
জানা গেছে, বাংলাদেশে খুব একটা আসেন না। আসলেও এড়িয়ে চলেন মিডিয়া বা কোলাহল। একান্তই নিকটাত্মীয়দের সঙ্গে দেখা করেন। সালমানের মৃত্যুর পর থেকেই নিজেকে সবকিছুর আড়ালে নিয়ে যান তিনি।
গেল বছরের ১৯ সেপ্টেম্বর সামিরার বাবা শফিকুল হক হীরা বেশ কিছু গণমাধ্যমে জানিয়েছিলেন, ‘সালমানের মৃত্যুতে আর সবার মতোই আঘাত পেয়েছিল সামিরা। সবাই নায়ক হারানোর ব্যথায় কেঁদেছিল। আর আমার মেয়ে কেঁদেছিল বিধবা হওয়ার যন্ত্রণায়। সেই কষ্ট কেউ বোঝার আগেই তাকে নিয়ে নানা রকম অপবাদ ছড়ানো হলো। যাক, সবার দোয়ায় সামিরা এখন ভালো আছে। স্বামী-সন্তান নিয়ে তার সুখের সংসার।’
সেই মন্তব্যে সামিরার বাবা আরও জানিয়েছেন চমকপ্রদ এক তথ্য। সালমানের মৃত্যুদিনে নাকি কারও সঙ্গেই কোনো কথা বলেন না সামিরা। নিজের মতো করে চুপাচাপ থাকেন। সালমানের মৃত্যু তিনিও মেনে নিতে পারেননি। মানতে পারেন না ‘সালমানের সাবেক স্ত্রী’ শব্দটিও।
এদিকে সালমানের মা নীলা চৌধুরী সালমানের মৃত্যুর জন্য সামিরাকে দায়ী করে একটি হত্যা মামলা করেছিলেন। তাই সালমানের পরিবারের সঙ্গে কোনো রকম যোগাযোগ করেন না সামিরা।
সোহানুর রহমান সোহানের হাত ধরে ‘কেয়ামত থেকে কেয়ামত’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে চলচ্চিত্র জগতে পদার্পণ করা সালমান শাহ মাত্র ২১ বছর বয়সে তার মা নীলা চৌধুরীর ঘনিষ্ঠ বান্ধবীর মেয়ে সামিরাকে বিয়ে করেন। সেই সময় আলোচিত দম্পতি ছিলেন সালমান-সামিরা।
সামিরার বাবা জাতীয় দলের সাবেক উইকেটকিপার-অধিনায়ক শফিকুল হক হীরা এবং মা থাইল্যান্ডের নাগরিক চট্টগ্রামের বিউটিপার্লার ব্যবসায়ী লুসি।

►কেমন আছেন সালমান শাহ’র স্ত্রী সামিরা জানলে অবাক হবেন Salman Shah Wife ...

মাত্র চার বছরের চলচ্চিত্র জীবন সালমান শাহ’র। করেছিলেন ২৭টি ছবি। বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে নব্বইয়ের দশকের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ও সুদর্শন নায়কের নাম সালমান শাহ। মৃত্যুর আগে ও পরে সবগুলো ছবিই সুপারহিট। আজও কাঁদে সালমান ভক্তের প্রাণ। আজও স্মৃতি হাতরে বেড়ান সালমান যুুগের মানুষরা, চলচ্চিত্রের কথা বলতে গিয়ে।
নিয়তির পরিহাস! রহস্যজনক এক মৃত্যুর মধ্য দিয়ে পতন হলো সালমান নামের ধূমকেতুর। তবে একটুও ম্লান হয়নি তার আলোর। আজও ঢাকাই ছবিতে রোমান্টিক, সফল নায়কদের উদাহরণ সালমান। আজও যুবকরা সালমানের ভঙ্গিতে প্রিয়ার উদ্দেেশ্যে গেয়ে ওঠেন রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহর গান- ‌‘ভালো আছি ভালো থেকো, আকাশের ঠিকানায় চিঠি লিখো….’।
সালমান শাহ নেই ২০ বছর হয়ে গেছে। গঙ্গার অনেক জল গড়িয়েছে স্মৃতির মহাকাল ছুঁয়ে। সালমান ভক্তদের আগ্রহের শেষ নেই তার জীবনী ও তার সঙ্গে জড়িত প্রতিটি বিষয়ের প্রতি। আরও মজার ব্যাপার, সালমান যুগের না হয়েও এ প্রজন্মের সিনেমাপ্রেমীরাও সালমানকে মানেন নায়কের আদর্শ হিসেবে। দেশের বিভিন্ন হলে সালমানের পুরনো ছবিগুলো মুক্তি পেলে দর্শক উপস্থিতি তারই প্রমাণ দেয়।
সালমান শাহ’র জীবনের গুরুত্বপূর্ণ এক অধ্যায় তার স্ত্রী সামিরা। রহস্যময়ী এই নারীও সালমানের মতোই গেঁথে আছেন বাংলাদেশি সিনেমাপ্রেমীদের মনে; ভালো-মন্দ অনুভূতির মিশ্রণে।
অনেকেই জানতে চান কী করেন, কেমন আছেন সালমানের স্ত্রী সামিরা? ফেসবুকে চলচ্চিত্র বিষয়ক আইডি ও পেজে সালমান ভক্তরা সালমান ও সামিরাকে নিয়ে নানা স্ট্যাটাস ও ছবি পোস্ট করেন। সেসব পোস্টে দাবি করা হয়, ঢালিউডের শাহরুখ-গৌরী হতে পারতেন সালমান-সামিরা। কেউ কেউ সামিরার প্রতি ক্ষোভও প্রকাশ করেন।
এদিকে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সালমান শাহ’র স্ত্রী সামিরা হক এখন থাইল্যান্ড প্রবাসী। সালমানের মৃত্যুর কয়েক বছর পরই তিনি বিয়ে করেছিলেন মুস্তাক ওয়াইজ নামে এক ব্যবসায়ীকে। তাকে নিয়ে থাইল্যান্ডে পেতেছেন নতুন সংসার। বেশ সুখেই আছেন তিনি জৌলুসের জীবন নিয়ে। সেই সংসারে তিন সন্তানের জননী সামিরা। বড় ছেলে ও ছোট দুই মেয়ে।
সেখানে সামিরার ছোট দুই বোন ফাহরিয়া হক ও হুনায়জা শেখ তাদের স্বামী সন্তান নিয়ে বাস করেন।
জানা গেছে, বাংলাদেশে খুব একটা আসেন না। আসলেও এড়িয়ে চলেন মিডিয়া বা কোলাহল। একান্তই নিকটাত্মীয়দের সঙ্গে দেখা করেন। সালমানের মৃত্যুর পর থেকেই নিজেকে সবকিছুর আড়ালে নিয়ে যান তিনি।
গেল বছরের ১৯ সেপ্টেম্বর সামিরার বাবা শফিকুল হক হীরা বেশ কিছু গণমাধ্যমে জানিয়েছিলেন, ‘সালমানের মৃত্যুতে আর সবার মতোই আঘাত পেয়েছিল সামিরা। সবাই নায়ক হারানোর ব্যথায় কেঁদেছিল। আর আমার মেয়ে কেঁদেছিল বিধবা হওয়ার যন্ত্রণায়। সেই কষ্ট কেউ বোঝার আগেই তাকে নিয়ে নানা রকম অপবাদ ছড়ানো হলো। যাক, সবার দোয়ায় সামিরা এখন ভালো আছে। স্বামী-সন্তান নিয়ে তার সুখের সংসার।’
সেই মন্তব্যে সামিরার বাবা আরও জানিয়েছেন চমকপ্রদ এক তথ্য। সালমানের মৃত্যুদিনে নাকি কারও সঙ্গেই কোনো কথা বলেন না সামিরা। নিজের মতো করে চুপাচাপ থাকেন। সালমানের মৃত্যু তিনিও মেনে নিতে পারেননি। মানতে পারেন না ‘সালমানের সাবেক স্ত্রী’ শব্দটিও।
এদিকে সালমানের মা নীলা চৌধুরী সালমানের মৃত্যুর জন্য সামিরাকে দায়ী করে একটি হত্যা মামলা করেছিলেন। তাই সালমানের পরিবারের সঙ্গে কোনো রকম যোগাযোগ করেন না সামিরা।
সোহানুর রহমান সোহানের হাত ধরে ‘কেয়ামত থেকে কেয়ামত’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে চলচ্চিত্র জগতে পদার্পণ করা সালমান শাহ মাত্র ২১ বছর বয়সে তার মা নীলা চৌধুরীর ঘনিষ্ঠ বান্ধবীর মেয়ে সামিরাকে বিয়ে করেন। সেই সময় আলোচিত দম্পতি ছিলেন সালমান-সামিরা।
সামিরার বাবা জাতীয় দলের সাবেক উইকেটকিপার-অধিনায়ক শফিকুল হক হীরা এবং মা থাইল্যান্ডের নাগরিক চট্টগ্রামের বিউটিপার্লার ব্যবসায়ী লুসি।

মঙ্গলবার, ১১ এপ্রিল, ২০১৭

►শাকিবকে তো আমি চিনি ‘আমি জানতাম, শাকিব ফিরবেই’ Reporter Sumaya

শাকিবকে তো আমি চিনি। সে যেমন পর্দার হিরো, তেমনি সে আমার জীবনের হিরো। আমি জানতাম শাকিব ফিরবেই।’ মুঠোফোনে প্রথম আলোকে কথাগুলো বললেন ঢালিউড নায়িকা অপু বিশ্বাস।
শ্বাসরুদ্ধকর একটি দিন কাটানোর পরে মুঠোফোনের ওপারে শোনা যায় অপুর উচ্ছ্বসিত কণ্ঠ। তিনি বলেন, ‘আমি এখন অনেক খুশি। গতকাল আমাকে দিয়ে অনেকেই অনেক কিছু বলিয়ে নিতে চেয়েছিলেন। আমি সবাইকে অনুরোধ করেছিলাম, যেন আমাকে অন্তত সাতটি দিন সময় দেন তাঁরা। খুব অস্বস্তিতে পড়ে গিয়েছিলাম। আমি জানতাম, শাকিব এটা সহ্য করতে পারবে না। গতকাল সে স্বাভাবিক ছিল না।’
অপু বিশ্বাসের সঙ্গে কথা বলার কিছুক্ষণ আগে মুঠোফোনে প্রথম আলোর সঙ্গে কথা বলেন শাকিব খান। তিনি বলেন, ‘গতকাল হঠাৎ করেই আব্রাহামকে ওভাবে টিভিতে দেখে মাথা ঠিক রাখতে পারিনি। তা ছাড়া সন্তানসহ অপুকে টেলিভিশনে দেখার পর থেকে আমার কাছে অনেক ফোন আসতে শুরু করে। নিজেকে সে সময় নিয়ন্ত্রণ করতে পারিনি।’

►শাকিব ফিরছেন অপুর কাছে shakib Apu marriage Reporter Sumaya

শাকিব ফিরছেন অপুর কাছে



শাকিব খান-অপু বিশ্বাসশাকিব খান-অপু বিশ্বাসঅবশেষে বরফ গলে গেছে। শাকিব খান-অপু বিশ্বাসের সম্পর্ক জোড়া লাগছে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে প্রথম আলোকে টেলিফোনে দীর্ঘ সাক্ষাৎকারে শাকিব জানালেন, ‘গতকাল মেজাজ খুব খারাপ ছিল বলে অনেক কথাই হয়তো বলেছি। কিন্তু এখন উপলব্ধি করছি, যা–ই ঘটে থাকুক না কেন, এটা আমার সংসার, আমার স্ত্রী, আমার সন্তান। আমাকে ওদের সঙ্গেই থাকতে হবে।’
শাকিব খান-অপু বিশ্বাসশাকিব খান-অপু বিশ্বাসশাকিব খান আরও বলেন, ‘গতকাল হঠাৎ করেই আমার সন্তানকে টেলিভিশনে তাঁর মায়ের সঙ্গে এভাবে দেখে মাথা ঠিক রাখতে পারিনি। তাঁর প্রতি অভিমান হয়েছিল। তা ছাড়া সন্তানসহ ওকে টেলিভিশনে দেখার পর থেকে আমার কাছে অনেক ফোন আসা শুরু করে। নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারিনি।’
শাকিব খান বলেন, ‘অপু আমার সন্তানের মা, আমরা একসঙ্গে ছিলাম। খুব ভালোই ছিলাম। তিন দিন আগেও তো একসঙ্গে ঘোরাঘুরি করেছি। আমরা তো ভালোই ছিলাম। ভবিষ্যতেও আমি আমার সন্তানের মাকে নিয়ে ভালোভাবেই থাকব।’

►শাকিব অপু সম্পর্কের টানাপোড়েনের মধ্যে মুখ খুললেন শবনম বুবলি Reporter ...

সোমবার, ১০ এপ্রিল, ২০১৭

►শাকিব খান লাইভে কেঁদে কেঁদে এইসব কি বললেন অপু বিশ্বাসকে নিয়ে Shakib Kh...



►এটা কোনো সিনেমা নয় Apu Shakib Khan Reporter Sumaya

না, এটা কোনো সিনেমা নয়। চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস মুখ খুললেন স্বামী-সন্তান নিয়ে। শাকিব খান-অপু বিশ্বাসকে নিয়ে গতকাল সোমবার বিকেল থেকে যা ঘটে গেল, তা সিনেমার গল্পের মতোই।

গতকাল বিকেলে সরাসরি এক টেলিভিশন সাক্ষাৎকারে কাঁদতে কাঁদতে অপু বলেন, ‘আমি সবকিছু জীবন দিয়ে আগলে রাখছি। তার বিনিময়ে ছোট্ট একটু সম্মান চাইছি।’

এক বছর আড়ালে থাকার পর জনসমক্ষে এসে এভাবেই এত দিনের চেপে রাখা কথাগুলো বললেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস। নিউজ টোয়েন্টিফোরের সেই অনুষ্ঠানে অপু সঙ্গে করে নিয়ে আসেন ছেলে আব্রাহাম খান জয়কে। সেখানে তিনি বলেন, তাঁর সন্তানের বাবা চিত্রনায়ক শাকিব খান। শাকিবের সঙ্গে ২০০৮ সালের ১৮ এপ্রিল বিয়ে হয়েছে তাঁর। তাঁদের ছেলের জন্ম হয় ভারতের কলকাতার একটি হাসপাতালে ২০১৬ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর।

এ ঘটনার পর চিত্রনায়ক শাকিব খানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি অপুর সঙ্গে তাঁর বিয়ে ও সন্তান আব্রাহামের কথা স্বীকার করেন। প্রথম আলোকে তিনি বলেন, ‘আব্রাহামের দায়িত্ব আমি নিয়ে যাব। সে আমার সন্তান। সারা জীবন তার দায়িত্ব আমি নিয়ে যাব।’ তিনি অপু বিশ্বাসের টিভি সাক্ষাৎকারকে একটি ‘ষড়যন্ত্রে’র অংশ বলে দাবি করেন।

বছরাধিক কাল আগে অপু আড়ালে চলে যান। এর মাস দুয়েক পর থেকেই তাঁকে ঘিরে নানা গুঞ্জন শুরু হয়। শাকিব খানের সঙ্গে তাঁর সম্পর্কের বিষয়টি বারবার উঠে আসে আলোচনায়। কিন্তু বরাবরই অপুর ব্যাপারে মুখ খোলেননি শাকিব।

কয়েক দিন আগে অপু বিশ্বাসের নিকেতনের বাসায় নিজের সন্তান আব্রাহামকে কোলে নিয়ে চিত্রনায়ক শাকিব খান l ছবি: সংগৃহীতকয়েক দিন আগে অপু বিশ্বাসের নিকেতনের বাসায় নিজের সন্তান আব্রাহামকে কোলে নিয়ে চিত্রনায়ক শাকিব খান l ছবি: সংগৃহীতগতকাল অপু বিশ্বাস টিভি সাক্ষাৎকারে তাঁর সন্তান ও শাকিব খানকে নিয়ে কথা বলতে গিয়ে বারবার আবেগাপ্লুত হয়ে যান। তিনি বলেন, ‘শাকিব আর আমার একটি ছেলে আছে। সেই বাচ্চার জন্মের সময় শাকিব আমার পাশে ছিল না। আমাকে টাকা দিয়েছে। কোনো মানুষ যদি অসুস্থ থাকে, তাঁকে টাকা দিয়ে কখনো চলে যাওয়া যায় না। আমি কী অন্যায় করছিলাম এমন? আমার অন্যায় কি আমি নায়িকা, আর সব সময় শাকিবকে সাপোর্ট করেছি?’

টেলিভিশনের পুরো অনুষ্ঠানে অপু শুধু শাকিবের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক নিয়েই কথা বলেন। অপু বিশ্বাস বলেন, ‘আমাকে প্রতিনিয়ত সে ঠকিয়ে গেছে। আমি তো তাকে ঠকাইনি। আমাকে সে বিয়ে করেছে। আমাকে বলেছে, “অপু, সব লুকায় রাখো।” আমি প্রতিটা মুহূর্তে লুকায় রাখছি। আমি প্রেগন্যান্ট, আমাকে বলছে লুকায় রাখো।’

অপু বলেন, ‘শাকিবের প্রতি আমার কোনো অভিযোগ নেই। আমার যেহেতু সন্তান, তাকে নিয়ে সুখে-শান্তিতে থাকতে চাই। আমি না হয় অন্যায়কারী; বাচ্চাটা তো অন্যায় করেনি।’

অপুর ভাষ্য অনুযায়ী, তাঁদের ছেলের জন্ম হয় কলকাতার একটি হাসপাতালে ২০১৬ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর বিকেল সাড়ে পাঁচটায়। সে সময় অপুর সঙ্গে ছিলেন তাঁর মেজ বোন ও মামা। শাকিব সে সময় ঢাকায় শুটিংয়ে ব্যস্ত ছিলেন। অপু জানান, সন্তান জন্মের পর তাঁকে কিংবা নবজাতককে দেখতে যাননি শাকিব। ডিসেম্বরে ছেলে আব্রাহামকে নিয়ে দেশে ফেরেন অপু। দেশে ফেরার দুই মাস পর অপুর বাসায় ছেলের সঙ্গে দেখা হয় শাকিবের। ছেলেকে দেখার পর শাকিব নাকি খুশি হয়েছিলেন। অপু জানান, এরপর থেকে শাকিব নাকি প্রতিনিয়ত ছেলেকে দেখতে আসতেন। আব্রাহামকে আদর করতেন, বেড়াতে নিয়ে যেতেন, কথা বলতেন। গত শনিবারও শাকিব আব্রাহামকে দেখে গেছেন, ছেলের জন্য অনেক টাকা দিয়ে গেছেন।
অপু জানান, শাকিবের পুরো পরিবারই জানত তাঁদের বিয়ে, তাঁদের সন্তানের কথা। শাকিবের বাসাতেই অপু থাকতেন একসময়। তবে অপুর কাছে শাকিবের পরিবারের বিষয়ে বক্তব্য জানতে চাইলে বলেন, ‘আমি এ ব্যাপারে বলতে পারব না। তাদের কী বক্তব্য, আমি জানি না। শুধু জানি, আমাদের ব্যাপারে তারা পজিটিভ।’
এত দিন কেন বিয়ের বিষয়টি প্রকাশ করেননি, এ প্রশ্নের জবাবে অপু বলেন, ‘শাকিবের ক্যারিয়ারের কথা ভেবে এত দিন চুপ ছিলাম।’
অপু বলেন, ‘সম্প্রতি এক অভিনেত্রী ও আমাকে নিয়ে একটা বিতর্ক সৃষ্টি হয়। সে সময় সেই বিতর্ক নিয়ে আমি শাকিবকে বলেছিলাম, একটা জুনিয়র আর্টিস্ট আমাকে নিয়ে কথা বলছে, এটা ঠিক হচ্ছে কি না। আমি বলেছিলাম, ব্যাপারটা খেয়াল রাখতে। কিন্তু সে সেটার খেয়াল রাখেনি। মানে আমাকে সম্মান করেনি।’
অপুর কাছে সেই অপর নায়িকার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি প্রথমে নাম বলতে রাজি হননি। পরে অবশ্য সেই নায়িকা যে শাকিবের সাম্প্রতিক ছবিগুলোর নায়িকা বুবলি, তা অপু স্বীকার করেন। গতকাল প্রথম আলোয় প্রকাশিত ‘রংবাজ-এ শাকিবের নায়িকা বুবলি’ শিরোনামের খবরের কথা উল্লেখ করে জানান, খবরটি তাঁকে অসম্মানিত করেছে। শাকিব নাকি অপুকে কথা দিয়েছিলেন যে তিনি আপাতত বুবলির সঙ্গে অভিনয় করবেন না। কিন্তু এ খবরে শাকিবের মন্তব্যে অপমানিত বোধ করেছেন অপু।
অপু তাঁর ছেলে আব্রাহামকে টেলিভিশনের স্টুডিওতে নিয়ে আসেন। ছেলেকে দেখিয়ে বলেন, ‘আমার ছেলের অন্যায় কোথায়? আমি দর্শকদের কাছে একটা অনুরোধ করব, আমার ছেলেটার জন্য সবাই দোয়া করবেন। আমি যেন ওকে মানুষের মতো মানুষ করতে পারি। আমি মা হয়ে ওকে ঠকাতে পারিনি। আশা করব, শাকিবও যেন বাবা হয়ে তার সন্তানকে না ঠকায়।’ সবশেষে অপু বিশ্বাস বলেন, ‘আমি মানুষের মতো মানুষ করে গড়তে চাই আমার ছেলেকে। ও তো ছেলে, আমি চাই ওর দ্বারা যেন কোনো মেয়ে প্রতারিত না হয়।’

►সন্তানের দায়িত্ব নেব, অপুর নয় শাকিব খান Apu Shakib Khan Reporter Sumaya